লিবি’য়ার মরু’ভূ’মিতে এক সুদানি পরিবা’রের আ’ট সদস্যের ম’র্মা’ন্তিক মৃ’ত্যু হয়েছে। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, পথ হা’রিয়ে ফেলার পর মরু’ভূ’মিতেই ক্ষুধা, তৃষ্ণায় তাদের মৃ’ত্যু হয়েছে। ওই পরিবারের পাশে একটি হাতে লেখা ‘উইল’ পাওয়া গেছে বলেও জানিয়েছে তারা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ঘট’নার ভ’য়াবহ কয়েকটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা গেছে, একটি গাড়ির পাশে কয়েকটি ম’রদেহ পড়ে রয়েছে। কিছু কিছু দেহ বালুর মধ্যে অ’র্ধেক দা’ফন করে রাখা হয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, শি’শুসহ ২১ জন একটি টয়োটা সিকুইয়াতে করে যাচ্ছিল। পরে ওই গাড়ি লি’বি’য়ার কুফরা শহরের ৪০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে পরিত্যক্ত অব’স্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
আরও পড়ুন:: হেলিকপ্টার কিনতে ঋণ চাইলেন রাষ্ট্রপতির কাছে!
হেলিকপ্টার কিনবেন তিনি। কিন্তু তার সে সামর্থ্য নেই। আর তাই রাষ্ট্রপতির কাছে লোন চেয়ে আজব আবদার করে বসলেন।রোববার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের বরখেদা এলাকায়।ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে মধ্যপ্রদেশের বরখেদা গ্রামের বাসিন্দা বাসন্তী বাঈ চেয়ে বসেছেন হেলিকপ্টার কেনার ঋণ। এই ঋণ চেয়ে তিনি যে চিঠি রাষ্ট্রপতিকে লিখেছেন তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই গ্রামে কিছুটা চাষের জমি রয়েছে বাসন্তীদেবীর। তাতে ফসল ফলিয়ে কোনোমতে সংসার চলে তার। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে চাষ করতে পারছেন না তিনি।
বাসন্তীর অভিযোগ, প্রতিবেশীর জমিতে থাকা রাস্তার উপর দিয়ে বাসন্তীকে তার জমিতে যেতে হয়। কিন্তু প্রতিবেশী রাস্তা আটকে রাখায় নিজের জমিতে যেতে পারছেন না তিনি। অনুনয়-বিনয় করেও লাভ হয়নি তার। আর তাই তিনি এই অভিনব পন্থা বেছে নিয়েছেন। গ্রাম পঞ্চায়েতেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। তাতেও কোনো সুরাহা হয়নি। স্থানীয় থানাতেও অভিযোগ জানিয়েছিলেন বাসন্তী। সেখান থেকেও তাকে নিরাশ হয়ে আসতে হয়। শেষে তিনি ঠিক করেন রাষ্ট্রপতির কাছে সাহায্য চাইবেন।
এক টাইপিস্টের সাহায্য নিয়ে রামনাথ কোবিন্দকে চিঠি লেখেন মধ্যপ্রদেশের এই বাসন্তী। সে চিঠি রাষ্ট্রপতির কাছে না পৌঁছালেও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমেও খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। এরপরই সেখানকার স্থানীয় বিধায়ক যশপাল সিং এই ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তিনি জানান, মহিলার অভিযোগ যদি সত্যি হয় তাহলে অবশ্যই তিনি সুবিচার পাবেন। নিজে এই বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান যশপাল সিং। প্রয়োজনে প্রতিবেশীর সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। যাতে হেলিকপ্টার না পেলেও নিজের জমিতে যাওয়ার অধিকার পান বাসন্তী বাঈ।